বগুড়ার ইতিহাস ও ঐতিহ্যের সেরা ১০টি দর্শনীয় স্থান | ছুটির দিনে ভ্রমণের সেরা গন্তব্য(Best travel destinations)।

<script type="text/javascript"> 	atOptions = { 		'key' : 'baf65d982a0ed370d10b801236579bc6', 		'format' : 'iframe', 		'height' : 250, 		'width' : 300, 		'params' : {} 	}; </script> <script type="text/javascript" src="//www.highperformanceformat.com/baf65d982a0ed370d10b801236579bc6/invoke.js"></script>
ছুটির দিনে ভ্রমণের সেরা গন্তব্য(Best travel destinations)।


বাংলাদেশের উত্তর বঙ্গের রাজধানী হিসেবে খ্যাত প্রাচীনতম ও ঐতিয্যবাহী শহর বগুড়ার দর্শনীয় ১০টি জায়গা মিস করবেন না, জেনে নিন জনপ্রিয় দর্শনীয় স্থান সমুহে বিভাবে যাবেন,কোথায় থাকবেনে এবং কি খাবেন। এই আর্টিকেলে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো।

১। মহাস্থানগড়(Mahasthangarh)।

<script type="text/javascript"> 	atOptions = { 		'key' : 'baf65d982a0ed370d10b801236579bc6', 		'format' : 'iframe', 		'height' : 250, 		'width' : 300, 		'params' : {} 	}; </script> <script type="text/javascript" src="//www.highperformanceformat.com/baf65d982a0ed370d10b801236579bc6/invoke.js"></script>

মহাস্থানগড়(Mahasthangarh)।


বিস্তারিত পড়তে ক্লিক করুন:

নামকরণ ও ঐতিহ্য: মহাস্থানগড় বাংলাদেশের প্রাচীনতম শহর পুন্ড্রবর্ধনের ধ্বংসাবশেষ। এটি খ্রিস্টপূর্ব তৃতীয় শতকে মৌর্য সাম্রাজ্যের অন্তর্ভুক্ত ছিল।

যোগাযোগ ব্যবস্থা: বগুড়া শহর থেকে প্রায় ১৩ কিলোমিটার উত্তরে। বাস, সিএনজি বা মাইক্রোবাসে সহজে পৌঁছানো যায়।

খাবার ও থাকার ব্যবস্থা: মহাস্থানগড় সংলগ্ন বেশ কয়েকটি হোটেল ও স্থানীয় খাবারের দোকান আছে। বগুড়া শহরের মধ্যবিত্ত ও উচ্চমানের হোটেলে থাকা যায়।

আরো পড়ুন:

২। গোকুল মেধ (বেহুলার বাসর ঘর), Gokul Medh (Behula's residence)।

<script type="text/javascript"> 	atOptions = { 		'key' : 'baf65d982a0ed370d10b801236579bc6', 		'format' : 'iframe', 		'height' : 250, 		'width' : 300, 		'params' : {} 	}; </script> <script type="text/javascript" src="//www.highperformanceformat.com/baf65d982a0ed370d10b801236579bc6/invoke.js"></script>

 গোকুল মেধ (বেহুলার বাসর ঘর)।


নামকরণ ও ঐতিহ্য: এটি বেহুলা-লখিন্দরের উপাখ্যান ভিত্তিক একটি প্রত্নতাত্ত্বিক স্থান। স্থানীয়ভাবে বেহুলার বাসর ঘর নামে পরিচিত।

যোগাযোগ ব্যবস্থা: মহাস্থানগড় থেকে ২ কিমি দক্ষিণে অবস্থিত। পায়ে হেঁটে বা অটোতে যাওয়া যায়।

খাবার ও থাকার ব্যবস্থা: মহাস্থানগড়ের মতো এখানেও কাছাকাছি খাবারের দোকান আছে। থাকার জন্য বগুড়া শহরে যেতে হবে।

আরো পড়ুন:

৩। মহারাজার রাজবাড়ি (নওয়াব প্যালেস), The Maharaja's palace (Nawab Palace)।

<script type="text/javascript"> 	atOptions = { 		'key' : 'baf65d982a0ed370d10b801236579bc6', 		'format' : 'iframe', 		'height' : 250, 		'width' : 300, 		'params' : {} 	}; </script> <script type="text/javascript" src="//www.highperformanceformat.com/baf65d982a0ed370d10b801236579bc6/invoke.js"></script>

মহারাজার রাজবাড়ি (নওয়াব প্যালেস)।


নামকরণ ও ঐতিহ্য: ব্রিটিশ আমলের জমিদার রাজবাড়ি, যা একসময় স্থানীয় রাজারা বাস করতেন। বর্তমানে তা পর্যটকদের জন্য উন্মুক্ত।

যোগাযোগ ব্যবস্থা: মহাস্থানগড়ের অদূরে, মূল সড়কের পাশে। সিএনজি বা প্রাইভেট কারে যাওয়া যায়।

খাবার ও থাকার ব্যবস্থা: আশপাশে হালকা খাবারের ব্যবস্থা আছে। থাকার জন্য বগুড়া শহরই উত্তম।

আরো পড়ুন:

৪। বগুড়া জাদুঘর (Mahasthangarh Museum)।

<script type="text/javascript"> 	atOptions = { 		'key' : 'baf65d982a0ed370d10b801236579bc6', 		'format' : 'iframe', 		'height' : 250, 		'width' : 300, 		'params' : {} 	}; </script> <script type="text/javascript" src="//www.highperformanceformat.com/baf65d982a0ed370d10b801236579bc6/invoke.js"></script>

বগুড়া জাদুঘর (Mahasthangarh Museum)।


নামকরণ ও ঐতিহ্য: এখানে মহাস্থানগড় ও আশপাশের অঞ্চল থেকে উদ্ধারকৃত প্রাচীন নিদর্শন, মূর্তি ও মুদ্রা সংরক্ষিত আছে।

যোগাযোগ ব্যবস্থা: মহাস্থানগড় কমপ্লেক্সের ভেতরেই অবস্থিত। প্রবেশ সহজ।

খাবার ও থাকার ব্যবস্থা: দর্শনার্থীদের জন্য পাশে রেস্টুরেন্ট ও হোটেল আছে। শহরে ভালো মানের থাকার সুযোগ রয়েছে।

আরো পড়ুন:

৫। শতভাঁজা মসজিদ (Shatbhanja Mosque)।

<script type="text/javascript"> 	atOptions = { 		'key' : 'baf65d982a0ed370d10b801236579bc6', 		'format' : 'iframe', 		'height' : 250, 		'width' : 300, 		'params' : {} 	}; </script> <script type="text/javascript" src="//www.highperformanceformat.com/baf65d982a0ed370d10b801236579bc6/invoke.js"></script>

শতভাঁজা মসজিদ (Shatbhanja Mosque)।


নামকরণ ও ঐতিহ্য: প্রাচীন মুসলিম স্থাপত্যশৈলীর নিদর্শন। মসজিদের দেয়ালে শতাধিক অলঙ্করণ থাকায় এর নাম 'শতভাঁজা'।

যোগাযোগ ব্যবস্থা: বগুড়ার শেরপুর উপজেলায় অবস্থিত। শহর থেকে বাস বা সিএনজিতে যাওয়া যায়।

খাবার ও থাকার ব্যবস্থা: শেরপুরে সীমিত খাবারের দোকান রয়েছে। বগুড়া শহরে থেকে যাতায়াত করা উত্তম।

আরো পড়ুন:

৬। কার্নেশন পার্ক, বগুড়া শহর (Carnation Park, Bogra City)।

<script type="text/javascript"> 	atOptions = { 		'key' : 'baf65d982a0ed370d10b801236579bc6', 		'format' : 'iframe', 		'height' : 250, 		'width' : 300, 		'params' : {} 	}; </script> <script type="text/javascript" src="//www.highperformanceformat.com/baf65d982a0ed370d10b801236579bc6/invoke.js"></script>

কার্নেশন পার্ক, বগুড়া।


নামকরণ ও ঐতিহ্য: আধুনিক পার্ক, যা নাগরিক বিনোদনের জন্য তৈরি। পরিবার ও শিশুদের জন্য আকর্ষণীয়।

যোগাযোগ ব্যবস্থা: শহরের মাঝখানে অবস্থিত। যে কেউ হেঁটে বা রিকশায় যেতে পারেন।

খাবার ও থাকার ব্যবস্থা: পার্কের আশপাশে অনেক হোটেল ও ফাস্ট ফুড দোকান আছে। শহরে থাকার সুব্যবস্থা আছে।

আরো পড়ুন:

৭। সাতমাথা চত্বর (Satmatha Chattar)।

<script type="text/javascript"> 	atOptions = { 		'key' : 'baf65d982a0ed370d10b801236579bc6', 		'format' : 'iframe', 		'height' : 250, 		'width' : 300, 		'params' : {} 	}; </script> <script type="text/javascript" src="//www.highperformanceformat.com/baf65d982a0ed370d10b801236579bc6/invoke.js"></script>

সাতমাথা চত্বর (Satmatha Chattar)।


নামকরণ ও ঐতিহ্য: বগুড়ার কেন্দ্রবিন্দু। এখান থেকে সাতটি রাস্তা ছড়িয়ে পড়েছে। এটি ঐতিহাসিক ও রাজনৈতিক দৃষ্টিকোণ থেকেও গুরুত্বপূর্ণ।

যোগাযোগ ব্যবস্থা: বগুড়ার মূল শহরেই অবস্থিত। যেকোনো বাহনে পৌঁছানো যায়।

খাবার ও থাকার ব্যবস্থা: আশপাশে প্রচুর খাবারের দোকান ও হোটেল আছে। থাকার জন্য শহরের বিভিন্ন মানের হোটেল রয়েছে।

আরো পড়ুন:

৮। নবাববাড়ি মাঠ ও শহীদ খোকন পার্ক (Nawabbari Field and Shaheed Khokon Park)।

<script type="text/javascript"> 	atOptions = { 		'key' : 'baf65d982a0ed370d10b801236579bc6', 		'format' : 'iframe', 		'height' : 250, 		'width' : 300, 		'params' : {} 	}; </script> <script type="text/javascript" src="//www.highperformanceformat.com/baf65d982a0ed370d10b801236579bc6/invoke.js"></script>

নবাববাড়ি মাঠ ও শহীদ খোকন পার্ক।



নামকরণ ও ঐতিহ্য: নবাব আমলের জমিদার বাড়ির সামনে প্রশস্ত মাঠ ও শহীদদের স্মরণে নির্মিত পার্ক।

যোগাযোগ ব্যবস্থা: শহরের প্রাণকেন্দ্রে অবস্থিত। সহজে যাতায়াতযোগ্য।

খাবার ও থাকার ব্যবস্থা: আশপাশে হোটেল ও খাবারের দোকান আছে। শহরের ভেতরে থাকার ভালো বিকল্প রয়েছে।

আরো পড়ুন:

৯। শিবগঞ্জের মন্দির (Shibganj Temple)।

<script type="text/javascript"> 	atOptions = { 		'key' : 'baf65d982a0ed370d10b801236579bc6', 		'format' : 'iframe', 		'height' : 250, 		'width' : 300, 		'params' : {} 	}; </script> <script type="text/javascript" src="//www.highperformanceformat.com/baf65d982a0ed370d10b801236579bc6/invoke.js"></script>

শিবগঞ্জের মন্দির (Shibganj Temple)।


নামকরণ ও ঐতিহ্য: হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের প্রাচীন মন্দিরের অবস্থান। কালের সাক্ষী বহন করছে স্থাপত্যে।

যোগাযোগ ব্যবস্থা: বগুড়া থেকে বাস বা সিএনজিতে শিবগঞ্জ উপজেলায় পৌঁছানো যায়।

খাবার ও থাকার ব্যবস্থা: স্থানীয়ভাবে হালকা খাবার পাওয়া যায়। থাকার জন্য শহরে ফিরে আসাই শ্রেয়।

আরো পড়তে ক্লিক করুন:

১০। কাহালু রাজবাড়ি ও রাণীর দিঘি (Kahalu Palace and Queen's Pond)।

<script type="text/javascript"> 	atOptions = { 		'key' : 'baf65d982a0ed370d10b801236579bc6', 		'format' : 'iframe', 		'height' : 250, 		'width' : 300, 		'params' : {} 	}; </script> <script type="text/javascript" src="//www.highperformanceformat.com/baf65d982a0ed370d10b801236579bc6/invoke.js"></script>

কাহালু রাজবাড়ি ও রাণীর দিঘি।


নামকরণ ও ঐতিহ্য: কাহালু উপজেলার জমিদারবাড়ি ও ঐতিহাসিক দিঘি। রাণীর দিঘি ঘিরে নানা কাহিনি প্রচলিত।

যোগাযোগ ব্যবস্থা: কাহালু উপজেলা সদর থেকে সহজেই পৌঁছানো যায়।

খাবার ও থাকার ব্যবস্থা: কাহালুতে ছোটখাটো খাবারের দোকান আছে। থাকার জন্য বগুড়া শহর উত্তম বিকল্প।

Post a Comment

0 Comments